মহিলাদের যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ।

নারীর যোনির আকার কেমন?

পুরুষদের পুরুষাঙ্গ যেমন ছয়, নয় এবং বারো আঙ্গুল লম্বা হতে পারে। ঠিক নারীর যোনিও ছয়, নয় ও বারো আঙ্গুল গভীর হতে পারে।

কিন্তু প্রয়োজন অনুযায়ী বা উত্তেজনায় এদের যোনির ব্যাস মাংসপেশীর ক্রিয়ার দরুন কম-বেশি হতে পারে।পুরুষের পুরুষাঙ্গ এবং নারীর যৌনাঙ্গ যদি সমান ব্যাসবিশিষ্ট ও দৈর্ঘ যুক্ত হয়, তাহলে সহবাসের সময় উভয়ে বেশ আনন্দ পেতে পারে। একে বলে পূর্ণ মিলন বা সমআনন্দ।

মহিলাদের যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ।

মহিলাদের যৌনাঙ্গের প্রকারভেদ। (মহিলাদের যৌনাঙ্গের নাম)

যৌনবিদগণ পুরুষাঙ্গের শ্রেণীবিন্যাস করার সাথে সাথে মহিলাদের যৌনাঙ্গের শ্রেণী বিন্যাসও করেছেন। মহিলাদের যৌনাঙ্গ সাধারণত তিন ভাগে বিভক্ত। যথা-

১। হরিণী যোনি বা যৌনাঙ্গ।

২। ঘোটকী যোনি বা যৌনাঙ্গ।

৩। হস্তিনী যোনি বা যৌনাঙ্গ।

হরিণী যোনি বা যৌনাঙ্গ।

এদের চটুল চক্ষুতে লাল রেখা থাকে। তাদের মুখ পন্নের মত প্রফুল্ল, বাবলা জাতীয় গাছের ফুলের মতো তাদের গায়ের চামড়া কোমল হয়।

এদের স্তনও হয় কদম গাছের ফুলের মতো গোলাকার ও নরম। গায়ের চামড়া হয় চম্পা পুষ্পের মতো শ্বেতবর্ণ। তাদের নাসিকা হয় টিয়া পাখীর নাসিকার ন্যায় তীক্ষ্ণ ও লম্বা।

তাদের হাত হয় মুক্তার ন্যায়। রাজহংসীর মতো হয় তাদের চলন। কন্ঠস্বর হয় কোকিলের ন্যায় সুমধুর। হরিণীর মতো হয় গ্রীবা। তারা গুরুজন, ইমাম, শিক্ষক ও আল্লাহ্ভক্ত। সাদা পোশাক পরিধান করতে তারা বেশ আগ্রহী।

খাবার খেয়ে থাকে পরিমাণে সামান্য। তবে তারা বিলাসবর্তী হয় না। তথাপি অনুভূতিতে বেশ পারদর্শিনী। কথা খুব কম বলে এবং নিদ্রা তুলনামূলক কম। তাদের যোনি ছয় আঙ্গুল পরিমাণ গভীর এবং পদ্মগন্ধা।

ঘোটকী যোনি বা যৌনাঙ্গ।

কৃশা ও স্থূলকায় হতে পারে, কিন্তু দীর্ঘকায় বহুবর্ণ বিশিষ্ট বেশভূষা এদের বেশ প্রিয় জিনিস। এরা ধৈর্যহীনা। এদের স্তন হয় শিখিল। চক্ষু হয় কাপর্দ বা শ্যামবর্ণ কিন্তু বাঁকা চোখে কটাক্ষ মারতে খুব পটু। এদের চলন বেশ দ্রুত।

পুরুষের সাথে সহবাসে বেশ প্রিয় এবং সহাবাসের সময় পুরুষকে দংশন, আঁচড় এবং চিমটিতে বড়ই অগ্রসর। সুযোগ পেলে মদও পান করে। এদের কণ্ঠস্বর কর্কশ ও চিৎকার প্রবণ।

লম্বা লম্বা দাঁত এবং খাড়া খাড়া চুলই এদের বিশেষত্ব। ঘুমের দিকে দিয়ে বেশ পটু। এদের যোনি হয় নয় আঙ্গুল পরিমাণ গভীর এবং মৎস্যাগন্ধা।

হস্তীনি যোনি বা যৌনাঙ্গ।

এদের গতি ভঙ্গী হস্তীনির মতো। এদের আঙ্গুল হয় মাংসল এবং বাঁকা বাঁকা। গ্রীবা হ্রস্ব এবং মাংসল হয়ে থাকে। ওষ্ঠাধর হয় পুরু পুরু। নিতম্ব বা পাছা বেশ চর্বিযুক্ত। খাওয়ার বেলায় অনেককে হার মানিয়ে দেয়। এদের নিদ্রা হস্তিনীর মতই।

এদের শরীরে বেশ লোম থাকতে দেখা যায়। আচার ব্যাবহার হয় নির্লজ্জ। পুরুষের সাথে সহবাসে সর্বদাই প্রস্তুত থাকে। তবে বেশিরভাগই দেখা যায় কেবল অর্থের বিনিময়ে সহবাস করে থাকে। এদের যোনি বেশ প্রশস্ত এবং প্রয়োজন অনুযায়ী যে কোনো ধরণের পুরুষাঙ্গ ধারণ করতে সক্ষম।

উৎস-

বই: একান্ত নির্জনে: গোপন আলাপ

লেখক: মুফতী আল্লামা হাকীম আশরাফ আমরহী।

Post a Comment

Previous Post Next Post