পুরুষাঙ্গের বৈশিষ্ট্য বা পরিচয়।
যে অঙ্গের মাধ্যমে যৌনসম্ভোগের কাজটি সম্পাদন করা হয়, তাকে পুরুষাঙ্গ বা প্রজনন যন্ত্র বলা হয়। এ অঙ্গের বিশেষ বৈশিষ্ট হলো, এর দ্বারা যৌনসম্ভোগের কাজ সমাধা করা হয়।
অর্থাৎ বীর্যভাণ্ডারের স্থান পরিবর্তনের কাজটি স্বাদ ও প্রফুল্লতার সাথে সম্পাদন হয়ে থাকে। জ্ঞাতব্য বিষয় হলো যে, পুরুষাঙ্গের প্রসারতার শক্তি অন্তর থেকে হয়ে থাকে।
আর তার উপলব্ধি হয় ধমনির দ্বারা। তার খাবার যোগায় কলিজা থেকে। কলিজা ও মস্তিষ্ক থেকে পরস্পর মিলনের ইচ্ছা শক্তি জাগে।
যৌনাঙ্গে উপলব্ধি অনেক ভাবেই হতে পারে। পুরুষাঙ্গের লাল বর্ণের শিরা, কালো বর্ণের শিরাগুলো উত্তেজনায় ছটফট করতে থাকে।
পুরুষাঙ্গের প্রসারতা, শক্তি ও অনূভূতি শিরা ও ধমনী বেশি হওয়ার কারণে হয়ে থাকে। পুরুষাঙ্গের প্রথম অংশ তথা মাথা দেখতে খোসাবিহীন সুপারির মতো গোলাকার।
সেজন্য তাকে সুপারীও বলা হয়ে থাকে। পুরুষাঙ্গের অগ্রভাগে পেশাবের জন্য ছিদ্র রয়েছে। এ বিষয়ে বিশদ আলোচনা তানহায়ী কি সবক নামক কিতাবে করা হয়েছে।
স্বাভাবিক অবস্থায় পেনিস কতটুকু থাকে? (পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্যতা)
বেশিরভাগ সময় পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্যতা পাশাপাশি ছয়টি আঙ্গুল মিলালে যে পরিমাণ দৈর্ঘ্য হয়, সে পরিমান লম্বা বা দৈর্ঘ্য হয়ে থাকে। মহিলাদের গুপ্তাঙ্গের দৈর্ঘ্যতাও ঐ পরিমানই হয়ে থাকে।
পুরুষাঙ্গ ছোট হলে করনীয় কী?
যদি কারো পুরুষাঙ্গ লম্বায় ঐ পরিমান না হয়, যার কারণে সহবাসের সময় তার লিঙ্গ বাচ্চাদানি পর্যন্ত পৌঁছে না এবং সহবাসে পূর্ণাঙ্গ তৃপ্তিও পায় না, তাহলে তাকে সহবাসের সময় ভিন্ন পদ্ধতি অবলম্বন করতে হবে।
আর সেটি হলো, তাকে তার যৌনাঙ্গ বৃদ্ধির ঔষধ ব্যবহার করতে হবে, নতুবা সহবাসের সময় স্ত্রীর নিতম্বের নিচে বালিশ বা বালিশের মতো উঁচু জিনিস রেখে সহবাস করতে হবে।
এতে সে পরিপূর্ণ তৃপ্তি অনুভব করতে পারবে। এর দ্বারা কারো মনে কোনো প্রকার কষ্ট থাকবে না।
উৎস-
বই: নারী ও পুরুষের একান্ত গোপনীয় কথা বা পুশিদাহ রাজ।
লেখক: মুফতী হাকীম আল্লামা আশরাফ আমরহী।
স্বাস্থ্য
0 Response to "স্বাভাবিক অবস্থায় পেনিস কতটুকু থাকে? পুরুষাঙ্গ ছোট হলে করনীয় কী?"
Post a Comment
A Note for Entrepreneurs